সিলেট ২৮শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৯:৪০ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ১৯, ২০২২
সুরমা মেইল ডেস্ক :
বুয়েটছাত্র আবরার হত্যা মামলায় তিনজন সাক্ষীর জবানবন্দি পাল্টে দিয়ে এক আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (১৯ জানুয়ারি) এ নিয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর একটি আবেদন জানিয়েছেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলামের পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা রবিউল ইসলাম।
আবেদনে বলা হয়, আবরার হত্যা মামলার ২২ নম্বর সাক্ষী মো. গালিব, ২৭ নম্বর সাক্ষী ওয়াহিদুর রহমান ও ২৮ নম্বর সাক্ষী মো. সাইফুল ইসলাম সাক্ষী হিসেবে আদালতে জবানবন্দি দেন। তাদের জবানবন্দি ও জেরাকে পরিবর্তন করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে বিচারকের এই রায়ে তার ছেলে বুয়েট শিক্ষার্থী মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম পিংকুকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে, যা অত্র বিচারকের দেওয়া রায়কে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এছাড়াও তার ছেলে পিংকুর প্রতি অবিচার ও অন্যায় করা হয়েছে।
আবেদনে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত অমর্ত্য ইসলামের বাবা রবিউল ইসলাম আরও দাবি করেন, রায়ের পর প্রকাশিত জাবেদা নকলের সাথে সাক্ষী চলাকালে প্রদত্ত জাবেদা নকলের বক্তব্যের মিল নেই। এই তিনজন সাক্ষী কোনোভাবে জবানবন্দিতে বা জেরার সময় নিজেদের প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী হিসেবে দাবি করেননি। অথচ রায়ের পরবর্তীতে পূর্বের তোলা জাবেদা নকলের সহিত পরবর্তীতে উত্তোলন করা জাবেদা নকল মিলিয়ে দেখা যায়, উল্লেখিত তিনজন সাক্ষীকে প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী করা হয়েছে।
আবরার হত্যাকণ্ডে ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর ১৯ শিক্ষার্থীকে আসামি করে মামলা দায়ের হয়। তদন্তে নেমে পুলিশ এজাহারের ১৬ জনসহ মোট ২১ জনকে গ্রেফতার করে। একই বছরের ১৩ নভেম্বর আদালতে ২৫ জনকে আসামি করে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ।
এরপর ২০২০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে মামলার বিচারকাজ শুরু হয়। দুই পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে গত ৮ ডিসেম্বর মামলার রায় দেওয়া হয়। রায়ে ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।
উপদেষ্টা খালেদুল ইসলাম কোহিনুর
আইন বিষয়ক উপদেষ্টাঃ এড. মোঃ রফিক আহমদ
সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি : মোহাম্মদ হানিফ
সম্পাদক ও প্রকাশক : বীথি রানী কর
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : ফয়সাল আহমদ
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : মো: কামরুল হাসান
নিউজ ইনচার্জ : সুনির্মল সেন
অফিস : রংমহল টাওয়ার (৪র্থ তলা),
বন্দর বাজার, সিলেট।
মোবাইল : ০১৭১৬-৯৭০৬৯৮
E-mail: surmamail1@gmail.com
Copyright-2015
Design and developed by ওয়েব হোম বিডি